পৃথিবীরশ্রেষ্ঠ পাগলামি হলো কাউকে ভালোবাসা, কারণ ভালোবাসার আগে আমরা জানি ভালোবাসাই প্রচুর পরিমান কষ্ট আছে, তারপরও আমরা সেই ভালোবাসার পিছে ছুটি, আর জেনে শুনে কষ্টকে আপন করে নিই, আর সেইটা হলো বড় পাগলামি..
বড় আবেলায় পেলাম তোমায় এখনি কেন যাবে হারিয়ে কি করে বল রব একা? ফিরে দেখো এখনও আছি দাড়িয়ে।। কেন হটাৎ তুমি এলে নয় কেন তবে পুরটা জুড়ে ? আজ পেয়েও হারানো যায় না মানা বাঁচার মানে টা যাবে হারিয়ে। শুনছো কি তুমি আমায়?
চোখের কোণে জমা পানি যদিবা না গড়িয়ে শুখায় অগোচরে, আমি তবু বুঝবো তোমার মন খারাপ,বড্ড মন খারাপ তুমি আমিযে আটতে নিশ্চুপ দুপুরের তন্দ্রাবিলাসের মায়াতে
আমি জানি তুমি ফিরবেনা আর ধরবেনা এ হাত!! তবু অপেক্ষায় থাকি, থাকতে ভাল লাগে।। তুমি হয়তো জানো না, কিছু পাবো না জেনেও অপেক্ষা করার মাঝে অনেক আনন্দ আছে, আছে একটা স্বস্তি !! কারন, অন্তত আর হারানোর ভয় থাকে না সেই অপেক্ষার চিন্তার মাঝে !!
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হল মানুষের মনের সত্যিকারের ভালবাসা অর্জন করা তাই কখনো যে মানুষটা আপনাকে তার সেই বিশ্বাসপূর্ণ সত্যিকারের ভালবাসাটা দিয়ে দিল- তাকে কখনো অবহেলা করবেন না ।। আপন মানুষটাকে দূরে ঠেলে দিবেন না।। তখন তার মনের মৃত্যু হবে নিশ্চিত !! মনে রাখবেন- আপনার চারপাশে ভালবাসার অভাব নাও থাকতে পারে,তবে সত্যিকারের ভালবাসার এই পৃথিবীতে বড়ই অভাব।
একটি সম্পর্ক ভালোবাসা নামক কোন শব্দের উপর ভিত্তি করে টিকে থাকে না। সম্পর্ক টিকে থাকে দুটি মানুষের পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস, সম্মান, ভাল লাগা মন্দ লাগার উপর গুরুত্ব দেওয়া এবং দুজনের এই সম্পর্কের প্রতি যত্নবান হওয়ার উপর। যে সম্পর্কে এই ব্যপার গুলো নেই সে সম্পর্কে থাকা ভালোবাসা নামক শব্দেরও কোন মূল্য নেই।।
ভুল বুঝে দুরে থাকাটা একমাত্র সমাধান নয়, ভুলের মাঝে লুকিয়ে থাকা অজানা কথা গুলো উদ্ধার করাটাই মুখ্য বিষয় ! মানুষ মাত্রই ভুল করে। প্রকৃত বুদ্ধিমান সেই যে ভুল থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে সমাধানের দ্বার প্রান্তে পৌঁছে।
পৃথিবীর প্রতিটা মানুষই অভিনয় করে। কেউ নিজের সাথে কেউ অন্যের সাথে। কেউ নিজেকে হাসাতে আবার কেউ অন্যকে হাসাতে। কেউ এই অভিনয় করে নিজের দুঃখ লুকাতে যেয়ে অথবা নিজেকেই দুঃখ দেয়ার জন্য। আবার কেউ অন্যের দুঃখ ঘুচাতে অথবা অন্যকে দুঃখ দিতে। তবে অভিনয় সবাই আমরা করছি আর করব এটা ঠিক।
আমরা মানুষরা নিজেই নিজেকে অসুখী মনে করি আর অসুখী করে ফেলি, তার প্রথম আর প্রধান কারণ আমরা সর্বদা ব্যর্থতার হিসাব করি শুধু। জীবনটাই যে মস্ত বড় পাওয়া এটা মৃত্যুর আগ মূহুর্ত ছাড়া আমরা অধিকংশরাই বুঝতে পারি না।
মাঝে মাঝে তোর হাত টা ধরতে ইচ্ছে করে।কিন্তু সাহস হয়না মাঝে মাঝে তোর সাথে হাঁটতে ইচ্ছে করে,কিন্তু কখনই সময় হয়না। মাঝে মাঝে তোর কবিতার সিক্ত নীলাম্বরী হতে ইচ্ছে করে,কিন্তু বলতে পারি না। পারবোও না কখনো! তুই তো জানিস,সেই ছোট্র বেলা থেকেই আমি বড্ড ভীতু। তাই তুই সুযোগ দেওয়ার পরেও আমি পারিনি ইচ্ছে গুলো পূরন করতে। সময় শুধুই ইচ্ছে গুলোকে চাপা দিয়ে রেখেছে সযত্নে,কিন্তু মুছে দিতে পারেনি মন থেকে! তাই আমি প্রতীক্ষায় থাকি আবার কোন একসময়ে সেই সুযোগের..
চেনা মুখগুলো রং পাল্টাচ্ছে....লাল থেকে নীল...নীল থেকে সবুজ..হলুদ..কমলা..আকাশী..বেগুনী...ধূষর! হাজারো রঙে বদলে যাচ্ছে তারা! পাল্টে যাওয়া মানুষ একজন নয়,,দলে দলে সবাই পাল্টাচ্ছে! সাদা...কালো থেকে রঙিন হচ্ছে! আমার কষ্ট হচ্ছে তাদের বদলে যাওয়া দেখতে....কারন ধীরে ধীরে তারা অপরিচিত হয়ে উঠছে আমার কাছে তবুও আমি মুগ্ধ হয়ে রঙের খেলা দেখছি! মাঝে মাঝে কষ্টটাকেও উপভোগ করতে জানতে হয়!
কারো কাছে গিয়ে বারবার শুনিয়ে বিদায় বলার অর্থ এই না যে আমি চলে যাচ্ছি। বারবার বিদায় বলার অর্থ হলো , আমি যাচ্ছি তুমি পিছন থেকে হাতটা ধরে আমাকে থামিয়ে দিয়ো কেউ মনে কথা বুঝতে পেরে হাত ধরে কাছে টানে। কিছু অভিমানী আছে যাদের মনের কথা মনে রয়ে যায়। পিছ থেকে দাড়িয়ে দীর্ঘশ্বাস। হাত টা বাড়িয়ে তার হাতটা ধরা হয় না
সবার মাঝে কাউকে আলাদা করে বিশেষ কেউ বলে ভাবতে যাবেন না। ভাবতে গেলেই দেখবেন সে আপনাকে সবার দলে রেখে ভাবছে। আর এই কষ্ট টা আপনাকে কখনো ভালো থাকতে দিবে না। কখনো না
প্রতিটা মানুষের জন্যই কখনো না কখনো জয় আসে, আজ তুমি যাকে হারাবে, কখনো না কখনো তার কাছেই তোমার হারতে হবে, প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে.... প্রকৃতি কাউকে কখনো ঠকায় না !!!
যখন তোমাকে খুব মিস করি,,তখন ঐ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকি জানি সেখানে তোমাকে দেখব না কিন্তূ এই ভেবে সান্তনা পাই যে,,দুজনে এক আকাশের নিচেইতো আছি..
জীবনটা হল রেল লাইনের উপর দুজন হাত ধরে হাটার মত একজন হাত ছেড়ে দিলে অন্য জনের ভারসাম্য বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়ে…!!! যদি আপনি হাত ছেড়ে দেন?? তাহলে আপনি পরাজিত… ! আর যদি অন্যজন হাত ছেড়ে দেয়?? তাহলে আপনার বিশ্বাস পরাজিত…
No comments