[এখানে ছবির সাথে কিছু বাংলা রোমান্টিক এসএমএস কবিতা রয়েছে। ভাল কবি দ্বারা লেখা সব রোমান্টিক এসএমএস কবিতা এবং কিছু বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়। এই বাংলা রোমান্টিক এসএমএস কবিতা আপনি আপনার বান্ধবী বা প্রেমিকের সাথে শেয়ার করতে পারেন। তিনি এই রোমান্টিক এবং চতুর প্রেম এসএমএস কবিতা ভাগ করে নেবেন সবচেয়ে খুশি। বাংলা রোমান্টিক এসএমএস কবিতা সব প্রেমিকের সেরা পছন্দ। প্রেমিক সঙ্গে কিছু রোমান্টিক মুহূর্ত শেয়ার করতে চান, যার জন্য এই এসএমএস পোস্ট করেছেন।]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি
রমনী..... অনর্থথক হাসে...... তাহা দেখিয়া অনেক পুরুষ অনর্থক কাঁদে , অনেক পুরুষ ছন্দ মিলাতে বসে, অনেক পুরুষ গলায় দড়ি দিয়া মরে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ভালো বই আত্মশুদ্ধির শ্রেষ্ঠ উপায়। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
যৌবনই ভোগের কাল বার্ধক্য স্মৃতিচারণের। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
সে আমার সম্পত্তি নয়, সে আমার সম্পদ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
সময়ের সমুদ্রে আছি,কিন্তু একমুহূর্ত সময় নেই। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
পাপকে ঠেকাবার জন্য কিছু না করাই তো পাপ। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকিলে রস নিবিড় হয় না। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
বিচ্ছেদের দুঃখে প্রেমের বেগ বাড়িয়া উঠে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
অবাধ্য যার স্ত্রী , জীবন তার দুর্বিষহ। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ধর্মান্ধতার ছেয়ে নাস্তিকতা অনেক ভালো। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
অপরাধ করা ছাত্রদের আর ক্ষমা করা শিক্ষকের ধর্ম। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
নাম মানুষকে বড় করে না, মানুষ ই নামকে জাকাইয়া তোলে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ভালোবাসা যেখানে গভীর, নত হওয়া সেখানে গৌরবের। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
বোবার শত্রু নেই একথা যে বলেছিলো, সে নিশ্চই অবিবাহিত ছিলো। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রেমের আনন্দ থাকে স্বল্পক্ষন কিন্তু বেদনা থাকে সারাটি জীবন। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
কেউ বা মরে কথা বলে, আবার কেউ বা মরে কথা না বলে। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
নারীর প্রেমে মিলিনের গান বাজে, পুরুষের প্রেমে বিচ্ছেদের বেদনা। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয়’ — রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
ভালো বই পড়িবার সময় মনে থাকেনা বই পড়িতেছি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মানুষ বই দিয়ে অতিত ও ভবিষ্যতের মধ্যে সাকু বেধে দিয়েছে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
বাধা পেলে শক্তি নিজেকে চিনতে পারে আর চিনতে পারলেই আর ঠেকানো যায় না। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মনুষত্তের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্ত শিক্ষাটাই তার অধীন। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ভালো মানুষ ধর্ম নয়, তা দুষ্ট মানুষকে বাড়িয়ে তুলে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মানুষ আপনাকে যা বলে জানে, আসলে মানুষ তা নয়; সেই জন্যই এত অঘটন ঘটে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
বাঘকে খেয়ে বাঘ বড় হয় না; কেবল মানুষ ই মানুষকে খেয়ে ফোলে উঠে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
যে দুর্বল সে কোন দিন সুবিচার করিতে সাহস পায়না। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
অক্ষমের লোভ আলাদীনের প্রদীপের গুজব শুনলেই লাফিয়ে উঠে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মেয়েদের সম্মান মেয়েদের কাছেই সবচেয়ে কম। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
পুরুষ অনে ঠেকে , অনেক ঘা খেয়ে ভালবাসতে শেখে । - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ক্ষমাই যদি করতে না পারো, তবে তাকে ভালোবাসো কেন? - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
দীর্ঘ আয়ু দীর্ঘ অভিশাপ বিচ্ছেদের তাপ নাশে সেই বড়ো তাপ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার চেয়ে আরো বেশি জ্যান্ত - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
সময়ের সমুদ্রে আছি কিন্তু এক মুহুর্তে সময় নেই - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
এরা সুখের লাগি চাহে প্রেম, প্রেম মেলে না, শুধু সুখ চলে যায় - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
যে ধর্মের নামে বিদ্বেষ সঞ্চিত করে, ঈশ্বরের অর্ঘ্য হতে সে হয় বঞ্চিত। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
যৌবনই ভোগের কাল বার্ধক্য স্মৃতিচারণের - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
আমার তৃষ্ণা তোমার সুধা তোমার তৃপ্তি আমার সুধা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে রস নিবিড় হয় না - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ভালোবাসা কথাটা বিবাহ কথার চেয়ে আরো বেশি জ্যান্ত - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়; একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং অপরটি হচ্ছে প্রেম - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
যদি তাহার বড় বড় ভুল ক্ষমা করতে না পার, তাহলে তাকে ভালবাসার যোগ্য তুমি নও। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মেয়ে মানুষের ভালবাসা সবুর করতে পারেনা , বিধাতা তার হাতে সে অবসর দেননি । - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
পুরুষ আধিপত্য ছেড়ে দিলেই মেয়েরা আধিপত্য শুরু করবে। দুর্বলের আধিপত্য অতি ভয়ংকর। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মদের মধ্যে বীরু সাহস খোজে,দুর্বল শক্তি খোজে,কিন্তু অধঃপতন ছাড়া কিছুই পায় না। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
মহাপুরুষেরা ধর্ম-সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করিয়া যান, আর আমরা তাহা হইতে সম্প্রদায়টাই লই, ধর্মটা লই না। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।” —–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
এ জগতে , হায় , সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি — রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি । –(দুই বিঘা )রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। |
মুসলমান একটি বিশেষ ধর্ম,কিন্তু হিন্দু কোন বিশেষ ধর্ম নহে। হিন্দু ভারতবর্ষের ইতিহাসের একটি জাতিগত পরিণাম। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
একটা মন আর একটা মনকে খুজিতেছে নিজের ভাবনার ভার নামাইয়া দিবার জন্য, নিজের মনের ভাবকে অণ্যের মনে ভাবিত করিবার জন্য। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
পুরুষের বুদ্ধি খড়গের মতো; শান বেশি না দিলেও কেবল ভারেই অনেক কাজ করতে পারে। মেয়েদের বুদ্ধি কলম-কাটা ছুরির মতো; যতই ধার দাওনা কেনো, তাতে বৃহৎ কাজ চলে না। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
চোখ কতটুকুই দেখে কান কতটুকুই শোনো স্পর্শ কতটুকুই বোধ করে। কিন্তু মন এই আপন ক্ষুদ্রতাকে কেবলই ছড়িয়ে যাচ্ছে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
যৌবনের শেষে শুভ্র শৎরকালের ন্যায় একটি গভীর প্রশান্ত প্রগাঢ় সুন্দর বয়স আসে যখন জীবনের শেষে ফল ফলিবার এবং শস্য পাকিবার সময়। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
অতীতকাল যত বড় কালই হ'ক নিজের সম্বন্ধে বর্তমান কালের একটা স্পর্ধা থাকা উচিত। মনে থাকা উচিত তার মধ্যে জয় করবার শক্তি আছে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
সমাজ সংসার মিছে সব, মিছে এ জীবনের কলরব। কেবলই আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়ে হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব – আঁধারে মিশে গেছে আর সব।। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
আমার মৃত্যুকালে তোমাকে যে- কথাটা বলিব মনে করিয়াছিলাম, আজ তাহা বলিতে ইচ্ছা করিতেছে। আজ মনে হইতেছে, তুমি আমাকে যত শাস্তি দাও- না কেন আমি বহন করিতে পারিব। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ! ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল, তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল কারে দাও ডাক হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ! - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
আছে দুঃখ, আছে মৃত্যু, বিরহদহন লাগে। তবুও শান্তি, তবু আনন্দ, তবু অনন্ত জাগে। তবু প্রাণ নিত্যধারা, হাসে সূর্য চন্দ্র তারা, বসন্ত নিকুঞ্জে আসে বিচিত্র রাগে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
স্বামীরা প্রেমিক হতে অবশ্যই রাজি, তবে সেটা নিজের স্ত্রীর সাথে নয়। নিজের স্ত্রীর প্রেমিক হবার বিষয়টা কেন যেন তারা ভাবতেই চায় না - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস,ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস।নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে;কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
সমাজ সংসার মিছে সব, মিছে এ জীবনের কলরব। কেবলই আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়ে হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব – আঁধারে মিশে গেছে আর সব।। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
ক্ষুদ্রকে লইয়াই বৃহৎ, সীমাকে লইয়াই অসীম, প্রেমকে লইয়াই মুক্তি। প্রেমের আলো যখনই পাই তখনই যেখানে চোখ মেলি সেখানেই দেখি, সীমার মধ্যে সীমা নাই। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
প্রেম মানুষ কে শান্তি দেয়। কিন্তু স্বস্তি দেয় না। প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকলে প্রেমের রস নিবিড় হয় না। |
পরস্পর পরস্পরের জুলুম ঘাড় পেতে বহন করবে, এইজন্য তো বিবাহ । |
স্ত্রীর সঙ্গে বীরত্ব করে লাভ কি? আঘাত করলেও কষ্ট, আঘাত পেলেও কষ্ট। |
আলো বলে, "অন্ধকার তুই বড় কালো" অন্ধকার বলে, "ভাই তাই তুমি আলো"। |
-শিমুল কাঠই হোক আর বকুল কাঠই হোক, আগুনের চেহারাটা একই । |
অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার ধরিয়া রাখার মত বিড়ম্বনা আর হয় না। |
সংসারেতে ঘটিতে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়। |
গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল, বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ। |
যে খ্যাতির সম্বল অল্প তার সমারোহ যতই বেশি হয়, ততই তার দেউলে হওয়া দ্রুত ঘটে। |
যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করতে ভোগ করা তাহাকেই সাজে। |
সংসারে সাধু-অসাধুর মধ্যে প্রভেদ এই যে, সাধুরা কপট আর অসাধুরা অকপট। |
সংসারের কোন কাজেই যে হতভাগ্যের ভুদ্ধি খেলে না, সে নিশ্চয়ই ভাল বই লিখিবে। |
বিয়ে করলে মানুষকে মেনে নিতে হয়, তখন আর গড়ে নেবার ফাঁক পাওয়া যায় না। |
লোকে ভুলে যায় দাম্পত্যটা একটা আর্ট, প্রতিদিন ওকে নতুন করে সৃষ্টি করা চাই। |
সোহাগের সঙ্গে রাগ না মিশিলে ভালবাসার স্বাদ থাকেনা - তরকারীতে লঙ্কামরিচের মত। |
সাহেব সাজা বাঙালিদের প্রতি পদে ভয়, পাছে তারা বাঙালি বলে ধরা পড়েন। |
অক্ষমের লোভ আলাদীনের প্রদীপের গুজব শুনলেই লাফিয়ে উঠে । |
কত বড়ো আমি’ কহে নকল হীরাটি। তাই তো সন্দেহ করি নহ ঠিক খাঁটি। |
মন দিয়ে মন বোঝা যায়, গভীর বিশ্বাস শুধু নীরব প্রাণের কথা টেনে নিয়ে আসে। |
আনন্দকে ভাগ করলে দুটি জিনিস পাওয়া যায়; একটি হচ্ছে জ্ঞান এবং অপরটি হচ্ছে প্রেম। |
নিন্দা করতে গেলে বাইরে থেকে করা যায়, কিন্তু বিচার করতে গেলে ভিতরে প্রবেশ করতে হয়। |
প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস, তোমার চোখে দেখেছিলেম আমার সর্বনাশ। |
ঠিক সময়ে ঠিক কাজ করিতে কাহারও মনে পড়ে না, তাহার পরে বেঠিক সময়ে বেঠিক বাসনা লইয়া অস্থির হইয়া মরে। |
সেই ছেলেকে জীবন সঙ্গী করো, যার ভবিষ্যৎ ভালো। সেই মেয়েকে জীবন সঙ্গিনী করো, যার অতীত ভালো। |
যারে তুমি নিচে ফেল সে তোমাকে বাঁধিবে যে নিচে। পশ্চাতে রেখেছ যারে সে তোমারে পশ্চাতে টানিছে। |
চোখ কতটুকুই দেখে কান কতটুকুই শোনো স্পর্শ কতটুকুই বোধ করে। কিন্তু মন এই আপন ক্ষুদ্রতাকে কেবলই ছড়িয়ে যাচ্ছে। |
ভালোবাসা কোনো অধিকারের মধ্যে কাউকে আটকিয়ে ফেলে না, বরং তাকে নতুন স্বাধীনতা দান করে। |
যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন। |
সামনে একটা পাথর পড়লে যে লোক ঘুরে না গিয়ে সেটা ডিঙ্গিয়ে পথ সংক্ষেপ করতে চায় - বিলম্ব তারই অদৃষ্টে আছে। |
মেয়েরা অল্প কারণে কাদতে জানে এবং বিনা কারণে হাসতে পারে, কারণ ব্যতীত কার্য হয় না, জগতের এই কড়া নিয়মটা কেবল পুরুষের পক্ষেই খাটে । |
ভালোবাসা হলো একমাত্র বাস্তবতা, এটি শুধুমাত্র আবেগ দিয়ে নিয়ন্ত্রিত নয়। এটি হলো একটি চিরন্তন সত্য যা যেই হৃদয়ে সৃষ্টি হয়, সেই হৃদয়ে থাকে। |
আমি তোমাকে অসংখ্য ভাবে ভালবেসেছি, অসংখ্যবার ভালবেসেছি, এক জীবনের পর অন্য জীবনেও ভালবেসেছি, বছরের পর বছর, সর্বদা, সবসময়। |
অপর ব্যাক্তির কোলে পিঠে চড়িয়া অগ্রসর হওয়ার কোন মাহাত্ম্য নাই - কারণ চলিবার শক্তিলাভই যথার্থ লাভ, অগ্রসর হওয়া মাত্র লাভ নহে। |
যে ছেলে চাহিবা মাত্রই পায়, চাহিবার পূর্বেই যার অভাব মোচন হতে থাকে; সে নিতান্ত দুর্ভাগা। ইচ্ছা দমন করতে না শিখে কেউ কোনকালে সুখী হতে পারেনা। |
মনে যখন একটা প্রবল আনন্দ একটা বৃহৎ প্রেমের সঞ্চার হয় তখন মানুষ মনে করে, ‘আমি সব পারি’। তখন হঠাৎ আত্মবিসর্জনের ইচ্ছা বলবতী হইয়া ওঠে। |
ক্ষুদ্রকে লইয়াই বৃহৎ, সীমাকে লইয়াই অসীম, প্রেমকে লইয়াই মুক্তি। প্রেমের আলো যখনই পাই তখনই যেখানে চোখ মেলি সেখানেই দেখি, সীমার মধ্যে সীমা নাই। |
যে সমাজে কিছুই ভাব বার নেই, কিছুই করবার নেই, সমস্তই ধরাবাধা, সে সমাজ কি বুদ্ধিমান, শক্তিমান মানুষের বাস যোগ্য? সে সমাজ মৌমাছির চাক বাধার জায়গা… |
বিধাতা আমাদের বুদ্ধি দেনটি কিন্তু স্ত্রী দিয়েছেন, আর তোমাদের বুদ্ধি দিয়েছেন; তেমনি সঙ্গে সঙ্গে নির্বোধ স্বামীগুলোকেও তোমাদের হাতে সমর্পণ করেছেন। - আমাদেরই জিত। |
সাধারণত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে - যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ। |
ধর্ম যারা সম্পূর্ণ উপলব্ধি না করিয়া প্রচার করিতে চেষ্টা করে তহারা ক্রমশই ধর্মকে জীবন হইতে দূরে ঠেলিয়া থাকে। ইহারা ধর্মকে বিশেষ গন্ডি আঁকিয়া একটা বিশেষ সীমানার মধ্যে আবদ্ধ করে। |
হঠাৎ একদিন পূর্ণিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসে জীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে। |
-তুমি যদি কাউকে ভালোবাস,তবে তাকে ছেড়ে দাও।যদি সে তোমার কাছে ফিরে আসে,তবে সে তোমারই ছিল।আর যদি ফিরে না আসে,তবে সে কখনই তোমার ছিল না। |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দূরত্ব কোনটি জানো? নাহ, জীবন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত, উত্তরটা সঠিক নয়। সবচেয়ে বড় দূরত্ব হলো যখন আমি তোমার সামনে থাকি, কিন্তু তুমি জানো না যে আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি। |
পৃথিবীতে বালিকার প্রথম প্রেমেরমত সর্বগ্রাসী প্রেম আর কিছুই নাই। প্রথম যৌবনে বালিকা যাকে ভালোবাসে তাহার মত সৌভাগ্যবানও আর কেহই নাই। যদিও সে প্রেম অধিকাংশ সময় অপ্রকাশিত থেকে যায়, কিন্তু সে প্রেমের আগুন সব বালিকাকে সারাজীবন পোড়ায়। |
No comments